আমার নাটাই কাটা ঘুড়ির পানে
চেয়ে থাকতে থাকতে জলে ভরে যায় ঈশ্বরের চোখ
কত সুস্বাদু শৈশব ফেলে আজো নিয়ে বসে আছি
পুরোনো জঞ্জাল ।
দেবদূতেরা খাতা কলম ফেলে
সাবান পানির বুদবুদে ছিলিম ছিলিম নেশা করে
আর আমি বসে ঠায়, তোমার কিনারায়
প্রভূ জল কে চল।
তেড়িয়া কিসিমের বালকের চক্ষু
এড়িয়ে ঘোরাঘুরি করতে থাকা বুড়ো রুই
এর ঘিলুতে সঁপে দিয়ে সভ্যতা
এসো জলকেলি তে মত্ত হই।
অপুর ছুঁড়ে দেওয়া পুঁতির মালাটা
অত্যাশ্চর্ায জীবনমুখীতায় ঝুলে রইল মাঝ পুকুরে
পানাদের দল সশব্দে বলি উঠে
ও দূগ্গা বেলা যে হয়ে গেল চারটে খাবি নে।
আমি নোনা জলের মাঝে
কি এক অপরুপ মাছের খোঁজে
চিৎকারে চিৎকারে খুঁজি নীরব
বন্দর।
Sunday, September 12, 2010
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
0 মন্তব্য(সমূহ):
Post a Comment
তুমি তীরে এসে এতটুকু আশ্বাস দাও
যাতে আমি হতবিহ্ববল হয়ে যাই,
আমার স্মৃতিরা কেদেঁ ফেলে
আমার নোঙ্গর ছিড়েঁ যায়.....