“থাপ্পড় কাকে বলে? ইহা কত প্রকার ও কী কী ? সংজ্ঞাসহ উদাহরণ দিন। ”
১। হাত ও গালের তীব্র সংযোগকে থাপ্পড় বলে । এতে হাত ক্রিয়াশীল ও গাল বেদনাশীল হয় । ইহা অনেক প্রকার । যা চিন্তা করতে সময় লাগবে । উদা - ঠাস........ঠুস
২। থাপ্পড় হল এমন একটা প্রসেস যার মাধ্যমে মানুষ ৩২টা দাঁত ফালানোর হুমকি দিলেও এডমিন এর মত একটা দাঁতের ১/৩০ অংশ ফালাতে পারে। আইন্সটাইনের তৃতীয় থিসিস অনুসারে এই একশনের রিয়েকশনে হাত অ গাল উভয়ই লাল হয়ে থাকে। যদি মাথার ইন্টারনাল এনার্জির তুলনায় হাতের গতিশক্তি অধিক হয়, তাহলে একটা সাক্সেস্ফুল থাপ্পড় মারা সম্ভব। তবুও যদি হাত অতি নরম হইয়া থাকে, তাহলে হ্যান্ড মাস্ল রিয়েক্শান এনার্জি শষিত করে একটা আত্মগাতি থাপ্পড় সৃষ্টি করে।
৩। সাধারণভাবে আমরা বলতে পারি, যে জিনিসটা কারো গালের উপর কারণে-অকারণে পরে তাকে থাপ্পড় বলে। (থা-উপর..)
৪। থাপ্পড় হলো এমন একটা অবস্তুগত জিনিস যা মানব্দেহে শিহরণ জাগায়! এর অপর নাম চপেটাঘাত ! থাপ্পড়ের নির্দিষ্ট কোন প্রকারভেদ নাই ! এটি মানুষের মনভাবের উপর নির্ভরশীল...
৫। ক্ষুদ্র সময়ের ব্যবধানে তীব্র গতিতে ধাবমান নির্দিষ্ট ভরের হস্ত কর্তৃক স্থির গালের উপর প্রযুক্ত যে বল যা গালের উপরিতলের প্রতি একক ক্ষেত্রফলে লম্বভাবে ক্রিয়া করে এবং গতিশক্তি্র কিছু অংশ যেখানে শব্দশক্তিতে রুপান্তরিত হয় এবং কিছু অংশ গালের উপর তাপশক্তি রূপে সঞ্চিত হয়ে গালে প্রবল বেদনার সৃষ্টি করে তাকে থাপ্পড় বলে।
কনো ব্যক্তিকে যদি তার মাথায় উঠে যাওয়া রাগ হাতের তালুতে বল হিসেবে পরিবর্তিত হয়ে গালকে এর প্রয়োগ ক্ষেত্র হিসেবে গন্য করতে দেখা যা্য় তখন ব্যক্তি কতৃক সাধিত উক্ত কর্মকে থাপ্পড় বলে।
Friday, November 26, 2010
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
0 মন্তব্য(সমূহ):
Post a Comment
তুমি তীরে এসে এতটুকু আশ্বাস দাও
যাতে আমি হতবিহ্ববল হয়ে যাই,
আমার স্মৃতিরা কেদেঁ ফেলে
আমার নোঙ্গর ছিড়েঁ যায়.....