Monday, July 25, 2016

সম্পূর্ণ উলঙ্গ হয়ে মিলনে আবদ্ধ হওয়া কি ঠিক?


সম্পূর্ণ উলঙ্গ হয়ে মিলনে আবদ্ধ হওয়া কি ঠিক?









sassa000099887




সহবাসের কিছু কিছু নিয়ম কানুন আছে।যেগুলো কিছুটা বিজ্ঞানসম্মত আবার কিছুটা ধর্মসম্মত। আমারা প্রতিটি বিষয়েই ইসলামের নিয়ম-কানুন মেনে চলার চেষ্টা করি। ইসলামের প্রতিটি জিনিসেই একটা নিয়ম বা আইন আছে। তাই আমাদের স্ত্রীর সাথে সহবাসের ক্ষেত্রেও একটা ইসলামি সিস্টেম বা কায়দা আছে।  অনেকে বলে সহবাসের সময় সম্পূর্ণ উলঙ্গ হতে নেই, রুম অন্ধকার রাখতে হয়, একে অপরের লজ্জাস্থান দেখতে নেই ইত্যাদি। তা কি ঠিক?
এ হল লজ্জাশীলতার পরিচয়। পরন্ত শরীয়তে তা হারাম নয়। অর্থাৎ রুম সম্পূর্ণ বন্ধ থাকলে এবং সেখানে স্বামী স্ত্রী ছাড়া অন্য কেউ না থাকলে আর পর্দার প্রয়োজন নেই। স্বামী স্ত্রী একে অন্যের লেবাস। উভয়ে উভয়ের সব কিছু দেখতে পারে। মহান আল্লাহ বলেছেন,
“(সফল মুমিন তারা) যারা নিজেদের যৌন অঙ্গকে সংযত রাখে। নিজেদের পতœী অথবা অধিকারভুক্ত দাসী ব্যাতিত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। সুতরাং কেউ এদেরকে ছাড়া অন্যকে কামনা করলে, তারা হবে সীমালংঘনকারী। (মু’মিনূনঃ ৫-৬, মাআরিজঃ ২৯-৩১)”
নবী (সঃ) বলেছেন, “তুমি তোমার স্ত্রী ও ক্রীতদাসী ছাড়া অন্যের নিকটে লজ্জাস্থানের হেফাযত কর।” সাহাবী বললেন, ‘হে আল্লাহ্র রাসুল! লোকেরা আপসে এক জায়গায় থাকলে?’ তিনি বললেন, “যথাসাধ্য চেষ্টা করবে, কেউ যেন তা মোটেই দেখতে না পায়।” সাহাবী বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল! কেউ যদি নির্জনে থাকে।’ তিনি বললেন, “মানুষ অপেক্ষা আল্লহ এর বেশী হকদার যে, তাকে লজ্জা করা হবে।” ৬১৭ (আবূ দাঊদ, তিরমিযী, ইবনে মাজাহ, মিশকাত ৩১১৭ নং
সুতরাং রুম অন্ধকার না করলে এবং উভয়ে সম্পূর্ণ উলঙ্গ হলে কোন দোষ নেই। (ইবনে উষাইমীন)













তুমি তীরে এসে এতটুকু আশ্বাস দাও যাতে আমি হতবিহ্ববল হয়ে যাই, আমার স্মৃতিরা কেদেঁ ফেলে আমার নোঙ্গর ছিড়েঁ যায়.....

নারীরা মিলনে তৃপ্তির জন্য কি চায় জানেন কি?


নারীরা মিলনে তৃপ্তির জন্য কি চায় জানেন কি?











sas7655555598




বিয়ের মাধ্যেমে একটা মেয়ে তার স্বামীর সংসারে এসে দুটো জিনিসে বেশি খুশি হয়।প্রথমত স্বামীর স্বচ্ছলা অথ্যাৎ ভালো অর্থনৈতি অবস্থা দ্বিতীয়ত স্বামীর আদর।তবে প্রথমটার থেকে দ্বিতীয়টা বেশিরবাগ নারীর কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আর প্রত্যেক স্মামীর ও উচিত স্ত্রীকে সুখ দেওয়া।অনেক পুরুষ পর্যাপ্ত যৌন জ্ঞানের অভাবে স্তীকে পরিপূর্ণ তৃপ্তি দিতে পারে না। তাদের জন্য আজকের এই পোষ্ট।চলুন দেকা যাক কীভাবে নারীকে দ্রুত তৃপ্তি দেওয়া যায়।
১। স্পর্শকাতর স্থানে যেমন গাল, ঠোঁট, কান, গলাতে ঘন ঘন চুমু দেওয়া।
২। আপনার সঙ্গিনীর উরুতে মৈথুনীর পূর্বে ঘর্ষণ করা।
৩। খুব শিঘ্রিই (sex)সঙ্গম না করা অথ্যাৎ সঙ্গোমের পূর্বে যোনিদেশ, ভঙ্গাঙ্কুরে কামাদ্রিভাবে আলতোভাবে আদর করা।
৪। ভগাঙ্কুর নারীর অন্যতম যৈন কাতর স্থান। এই অঙ্গের মর্দনের ফলে নারী দ্রুত উত্তেজিত হয়।
৫। নারীর সবগুলো স্পর্শকাতর অঙ্গের ভিতর স্তন অন্যতম অরো একটি।সহবাসকালে স্তন মর্দন করা।
৬। এটি একটি খুব ফলপ্রসু পদ্ধতি।সহবাসের ঠিক আগে পুরুষাঙ্গের মাথায় সামান্য কর্পূর গুঁড়া লাগালে বীর্জপাত দেরিতে হয়।ফলে স্ত্রী চরম তৃপ্তি লাভ করে।মনে রাখবেন কর্পূর গুঁড়া বেশি পরিমাণে হলে কিন্তু স্ত্রীর যোনী ও পুরুষাঙ্গে হালকা জ্বালা অনুভূত হতে পারে।











তুমি তীরে এসে এতটুকু আশ্বাস দাও যাতে আমি হতবিহ্ববল হয়ে যাই, আমার স্মৃতিরা কেদেঁ ফেলে আমার নোঙ্গর ছিড়েঁ যায়.....

সঙ্গী পরিপূর্ণ তৃপ্তি দিতে বীর্যের পরিমাণ যেমন দরকার!


সঙ্গী পরিপূর্ণ তৃপ্তি দিতে বীর্যের পরিমাণ যেমন দরকার!





sath99988765




বীর্য নামক উপাদান, যার রঙ সাদা ও গাঢ়, দেখতে মূলপদার্থের মতো। এ বীর্য যখন বের হয়, তখন তীব্রবেগে লাফিয়ে লাফিয়ে বের হয়। যা মহিলাদের ডিম্ভাণুতে পূঁছে গর্ভধারণের উপকরণে রূপান্তরিত হয়। মনে রাখতে হবে যে, মানুষ জম্মের মূল উপাদান হলো বীর্য। আর এ বীর্য যখন কোনো যুবকের লিঙ্গ থেকে বের হয় তখন তা পরিমাণে তিন থেকে ছয় মাশা (এক মাশা=আট রতি) পর্যন্ত হয়ে থাকে। বীর্যের আসল উপাদান হলো কীট বা বীর্যের পোকা। যা দ্বারা ভ্রূণ হয়। বীর্যের মাঝে এ ধরণের কীট না থাকলে এর মাধ্যমে সন্তান জম্ম হবে না। এই কীট বা পোকা বীর্যের মধ্যে বেহিসাব থাকে। যদিও ভ্রূণ তৈরীর জন্য একটি কীটই যথেষ্ট। কীটগুলোর মাথা কিছুটা গোলাকার এ চেপটা হয়ে থাকে। এগুলো আকারে এতো ছোট যে, দূরবীন বা অণুবীক্ষণ যন্ত্র ছাড়া দেখা অসম্ভব। বীর্যে মানুষের শরীরের রক্ত থেকে তৈরী হয়ে থাকে। সুতরাং যার শরীরের রক্ত বেশী বৃদ্ধি পাবে, তার শরীরে বীর্যও তত বেশি বাড়তে থাকবে। যৌবনকালে বীর্য অধিক থাকার কারণ হলো, যৌবনকালে শরীরের রক্ত থাকে তুলনামূলক বেশি। মানুষের শরীরের বীর্য তৈরীর কয়েকটি অঙ্গ রয়েছে।
আর প্রতিটি নারী সঙ্গীই সন্তান কামনা করে। তাই পরিপূর্ণ বীর্যে সঙ্গীর আকাঙ্খা মেটাতে নিজে সুস্থ্য থাকুন।
যথা- কলিজা, হৃৎপিণ্ড ও মস্তিঙ্ক ইত্যাদি। বীর্য বৃদ্ধি করতে হলে এসব অঙ্গ সুস্থ থাকতে হবে। কারণ মানুষ যে খাবারই গ্রহণ করে, তা দ্বারা পরিস্কার রক্ত তৈরী হয়।
















তুমি তীরে এসে এতটুকু আশ্বাস দাও যাতে আমি হতবিহ্ববল হয়ে যাই, আমার স্মৃতিরা কেদেঁ ফেলে আমার নোঙ্গর ছিড়েঁ যায়.....

কন্ডোমের ব্যবহারে যে বিষয়গুলো অনেকেই জানেন না!





কন্ডোমের ব্যবহারে যে বিষয়গুলো অনেকেই জানেন না!







sathooo999999KZ






যৌনরোগ, অবাঞ্ছিত গর্ভধারণ আটকাতে বিশেষজ্ঞরা বারবার পরামর্শ দেন অসুরক্ষিত সেক্স নয়। সুরক্ষিত যৌনজীবন পালনের জন্য। কিন্তু, এখনও ভারতীয় সমাজ সেক্স নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করতে ভয় পায়। আর যার ফলে ছড়িয়ে পড়ে বেশকিছু ভ্রান্ত ধারণা। কন্ডোমের ব্যবহার নিয়েও এমন বেশকিছু ভুল ধারণা প্রচলিত রয়েছে। যেমন,
১) ১৮ বছর হওয়ার আগে কন্ডোম কেনা যাবে না!
২) ওরাল সেক্স বা পায়ুসঙ্গমের সময় কন্ডোমের এর দরকার পড়ে না। একদমই ভুল। কারণ, কন্ডোম শুধু অবাঞ্ছিত গর্ভধারণ আটকায় না। যৌনরোগের সংক্রমণও প্রতিরোধ করে!
৩) কন্ডোমের নাকি কোনও এক্সপায়ারি ডেট হয় না! প্রত্যেক ওষুধের মত এরও এক্সপায়ারি ডেট আছে!
৪) কন্ডোম ব্যবহার করলে পরিপূর্ণ যৌনসুখ পাওয়া যায় না! ভুল কথা।
৫) যদি কোনও মহিলা কনট্রাসেপ্টিভ পিল নেন, তাহলে কন্ডোমের প্রয়োজন পড়ে না! যৌন সংক্রমণ আটকাতে অতি অবশ্যই দরকার।
৬) একটা কন্ডোমের চেয়ে ২টো কন্ডোম ব্যবহার করলে সাবধানতা বেশি অবলম্বন করা হয়! বরং উল্টোটাই হতে পারে।
৭) যৌনসঙ্গমের মাঝপথে কন্ডোম ব্যবহার করেও যৌনরোগ ও অবাঞ্ছিত গর্ভধারণ রোধ করা যায়! একদমই না।
৮) শুধু হেটেরোসেক্সুয়ালদের জন্যই কন্ডোম প্রয়োজন! সমকামীতার ক্ষেত্রে এর দরকার নেই!
৯) একইসময়ে প্রথমবার ব্যবহার করলেই যথেষ্ট, দ্বিতীয়বার আর কন্ডোম ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা পড়ে না!














তুমি তীরে এসে এতটুকু আশ্বাস দাও যাতে আমি হতবিহ্ববল হয়ে যাই, আমার স্মৃতিরা কেদেঁ ফেলে আমার নোঙ্গর ছিড়েঁ যায়.....

সেক্সের কারণে ত্বকের যে ৫টি প্রভাব পরে!



সেক্সের কারণে ত্বকের যে ৫টি প্রভাব পরে!









sas66554556





শারীরিক মিলনের বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে এই বিষয়ে আমরা অবগত। শারীরিক মিলনে বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা মধ্যে একটি বিশেষ উপকারিতা হল ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। সত্যিই এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা রয়েছে।
সাইকোলজিস্টরা বলেন, ‘অ্যান ওরগ্যাজম এ ডে কিপস্ দ্যা ডক্টর অ্যাওয়ে’। তাঁরা বলছেন ভাল খাবার খাওয়ার পাশাপাশি সুস্থ্য থাকতে রোজ সেক্স বা শারীরিক মিলনে আবদ্ধ হওয়া উচিত। যেমন আমরা রোজ দাঁত মাজি বা স্নান করি ঠিক সেই রকম রোজ সেক্স বা শারীরিক মিলনে লিপ্ত হওয়া উচিত। এর ফলে মন ভাল থাকার সঙ্গে সঙ্গে হার্ট ও ভালো থাকে। শুধু তাই নয় ত্বক যদি চকচকে ও উজ্জ্বল করতে চান তার জন্যেও রোজ সেক্স করতে হবে। শারীরিক মিলন ত্বকের যে ধরনের উপকার করে এ সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত জেনে নিন।
১. শারীরিক মিলনে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়: ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সেক্স মহৌষধির কাজ করে। নিয়মিত শারীরিক মিলনে আবদ্ধ হলে রক্ত চলাচল বেড়ে যায় ফলে অক্সিজেনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। আর আপনার ত্বক হয়ে ওঠে আরো বেশি উজ্জ্বল। শুধুমাত্র উজ্জ্বল ত্বক নয়, সেক্স করার ফলে শরীর থেকে টক্সিন বেরিয়ে যায় আর আপনার ঠোঁট করে তলে আরও বেশি নরম ও সুন্দর।
২. শারীরিক মিলন ত্বক পরিষ্কার করে: প্রতিদিন শারীরিক মিলনে আবদ্ধ হলে স্কিন পরিষ্কার করার দরকার নেই। বেশীরভাগ সময় সেক্স করার সময় প্রচুর ঘাম হয়। আর এতেই আপনার ত্বক পেয়ে যায় একটা ফ্রি ফেসিয়াল। ঘাম হওয়ার ফলে আপনার স্কিন পোরে জমে থাকা ময়লা বাইরে বেড়িয়ে আসে,যার ফলে নতুন আর মুখ পরিষ্কার করার দরকার হয় না।
৩. শারীরিক মিলন ব্রণ দূর করে: নিয়মিত শারীরিক মিলন করার ফলে আপনার হরমোন লেভেল কন্ট্রোলে থাকে। যার ফলে মুখে ব্রণ আসে না। আআপনি পাবেন পরিষ্কার উজ্জ্বল ত্বক আর স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুল।
৪. সেক্স বলিরেখা দূর করে: বয়সের চাপ সবার প্রথমে মুখের চামড়ায় পড়ে। তাই যদি ইয়াং থাকতে চান তা হলে রোজ সেক্স করা কিন্তু মাস্ট। সেক্স করার সময় আপনার শরীরে কোলাজেনের পরিমাণ বেড়ে যায়। আর এই কারণে মুখের চামড়া থাকে টানটান। তাই সহজে মুখে বলিরেখা পড়ে না।
৫ .সহবাস ত্বক রাখে কোমল ও নরম: মহিলাদের মেনোপোজ হওয়ার পর স্কিন ক্রমশ ড্রাই হয়ে যায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মুখের চামড়া সব থেকে শুষ্ক লাগে। অনেকেই ভাবেন মেনোপোজ হয়ে গেলে শারীরিক মিলনের চাহিদা কমে যায়। এই ধারনা পুরোটাই ভুল। বরঞ্চ ডাক্তাররা এই সময়তেও নিয়মিত শারীরিক মিলনে লিপ্ত হতে বলেন কারণ এর ফলে রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা বেড়ে যায়। যা আপনাত ত্বককে করে তুলবে আরো বেশি কোমল ও নরম।










তুমি তীরে এসে এতটুকু আশ্বাস দাও যাতে আমি হতবিহ্ববল হয়ে যাই, আমার স্মৃতিরা কেদেঁ ফেলে আমার নোঙ্গর ছিড়েঁ যায়.....

Sunday, July 24, 2016

যে খাবারগুলো রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়



যে খাবারগুলো রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়








WHO (World Health Organization) এর মতে সারা বিশ্বে শতকরা ৩০ ভাগ মানুষ অ্যানিমিয়া অথবা রক্তস্বল্পতা সমস্যায় ভুগে থাকেন। আর এটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হয়ে থাকে আয়রনের অভাবের কারণে। রক্ত কোষে আয়রন সমৃদ্ধ প্রোটিন হল হিমোগ্লোবিন। এর প্রধান কাজ হল ফুসফুস থেকে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে অক্সিজেন পরিবাহিত করা।
সাধারণত ১৪-১৮ মিলিগ্রাম একজন পুরুষের  এবং ১২-১৬ মিলিগ্রাম একজন নারীর শরীরে হিমোগ্লোবিন থাকা উচিত। মাথা ঘুরানো, দুর্বল লাগা, ক্লান্তি লাগা, খাদ্যে অরুচি, শ্বাস কষ্ট, হার্ট বিট বৃদ্ধি ইত্যাদি হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়ার লক্ষণ।
ওষুধের পাশাপাশি ঘরোয়া কিছু উপায়ে রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করা যায়। আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক সেই উপায়গুলো।
আপেল  
প্রতিদিন একটি করে আপেল খান, এটি রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখে। আপেল খাওয়ার পরিবর্তে আপেল এবং বিট মিশিয়ে জুস করে পান করতে পারেন। এর সাথে আদা অথবা লেবুর রস মিশিয়ে নিতে পারেন। এটি দিনে দুইবার পান করুন।
তিল
তিল পানিতে ভিজিয়ে রাখুন দুই ঘন্টা। তারপর এটি বেটে পেস্ট করে নিন। এর সাথে এক টেবিল চামচ মধু মেশান। তিল এবং মধুর মিশ্রণটি দিনে দুইবার খান। এছাড়া এক কাপ দুধের সাথে তিলের পেস্ট এবং মধু অথবা গুড় মিশিয়ে পান করুন। এটিও রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।
ডালিম
আয়রন, ক্যালসিয়াম, কার্বোহাইড্রেইড, এবং ফাইবার সমৃদ্ধ ডালিম রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করে দেহে রক্ত চলাচল সচল রাখে। প্রতিদিন মাঝারি আকৃতির একটি ডালিম খাওয়ার চেষ্টা করুন। অথবা এক গ্লাস ডালিমের রস পান করুন। এছাড়া দুই চা চামচ ডালিমের গুঁড়ো এক গ্লাস গরম দুধের সাথে মিশিয়ে পান করুন। এটি দিনে একবার পান করুন।
বিট
একটি বিট, তিনটি গাজর এবং অর্ধেকটা মিষ্টি আলু ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে জুস করে নিন। এটি প্রতিদিন একবার পান করুন। এছাড়া খোসাসহ বিট সিদ্ধ করুন। তারপর এটি খান। খাওয়ার আগে খোসা ছাড়িয়ে নিন। বিটে থাকা আয়রন, ফলিক অ্যাসিড, ফাইবার এবং পটাসিয়াম রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করে থাকে।
খেজুর   
এক কাপ দুধে দুটি খেজুর ভিজিয়ে রাখুন সারারাত। পরের দিন সকালে খালি পেটে এটি পান করুন। দুধ খেতে না চাইলে খালি পেটে কয়েকটি খেজুর খেতে পারেন। এছাড়া ১-২টি খেজুর গরম দুধে ২-৩ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন। ঠান্ডা হলে এটি পান করুন। নিয়মিত পানে এটি রক্তে হিমোগ্লোবিন পরিমাণ বৃদ্ধি করবে।
আমলকী
আয়রন, মিনারেল এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ আমলকী রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এটি রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বজায় রেখে শরীরে ভিটামিন সি এর অভাব পূরণ করে থাকে। প্রতিদিন খালি পেটে কয়েকটি আমলকী খাওয়ার অভ্যাস করুন। এটি রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।













তুমি তীরে এসে এতটুকু আশ্বাস দাও যাতে আমি হতবিহ্ববল হয়ে যাই, আমার স্মৃতিরা কেদেঁ ফেলে আমার নোঙ্গর ছিড়েঁ যায়.....

যে অভ্যাসগুলো ঘুমের মধ্যেই ওজন কমিয়ে দেবে



যে অভ্যাসগুলো ঘুমের মধ্যেই ওজন কমিয়ে দেবে














ঠিক মত রাতে ঘুম না হলে বাড়তে পারে শরীরের মেদ। গবেষণা বলছে, একজন মানুষের দেহ দৈনিক ৮ ঘণ্টা ঘুমাতে চায়। এর কম ঘুম স্ট্রেস হরমোন ‘কর্টিসল’ বাড়ায়। এর ফলে পাকস্থলিতে এক ধরণের জীবাণু জন্মায় যা আমাদের হজম ক্ষমতাকে ধীর করে দেয়। তবে ঘুমের কারণে মেদ বাড়াকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। রাতে হজম ক্ষমতাকে স্বাভাবিক রাখে আজ এমন কয়েকটি কৌশল জেনে নিন।
খাওয়ার সময় এগিয়ে নিন
ঘুমের অন্তত দুই ঘন্টা আগে খাওয়া শেষ করুন। এতে আপনার খাবার ভাক হজম হবে। ঘুমের সময় শরীরে মেদ জমবে না।
ঘুমের আগে একটু কাজ
খাওয়া শেষে সোজা চলে যান ঘুমাতে? গবেষণায় দেখা গেছে, শুধু এই ভুলটির কারণে আপনার মেদ বেড়ে যেতে পারে। ঘুমের আগে কিছু ব্যায়াম করুন। অন্তত ঘরের এমন কিছু কাজ করুন যা আপনার ঘাম ঝরাবে। খাওয়ার সাথে সাথে ঘুম শরীরের জন্য খুবই খারাপ। নিয়মিত অন্তত ১০ মিনিট অয়ার্কআউট করুন।
প্রোটিন শেক
খাওয়ার আগে অয়ার্কাউট তো করলেন। এবার এমন একটি প্রোটিন শেক গ্রহণ করুন যা ধীরে ধীরে সারা রাত ধরে হজম হবে। আপনি দুধ পান করতে পারেন। ছানা জাতীয় কোন খাবার খেতে পারেন। যদি পনির ভালোবাসেন তাহলে সেটিও খেতে পারেন। শরীরচর্চার পর এধরণের খাবার দৈনিক বাড়তি ৩৫ ক্যালরি খরচ করতে সাহায্য করে।
ঠান্ডা পানিতে গোসল
এবার নিজেকে ফ্রেশ করে নিন একটা ঠান্ডা ঠান্ডা গোসলের মাধ্যমে। এতে শরীরের ব্রাউন ফ্যাট কাজ করতে শুরু করবে। যা ঘুমের সময়ের ভেতরই আপনার শরীরের ৪০০ ক্যালরি খরচ করবে। প্রতিদিন এই অভ্যাস আপনাকে করবে ঝরঝরে। গোসলের সময় মাথার পেছনে বেশী পানি ঢালবেন। কারণ ব্রাউন ফ্যাট বেশী থাকে গলা এবং ঘাড়ে।
ঠান্ডা ঘরে ঘুমান
গবেষণায় দেখা গেছে ঠান্ডা ঘর ঘুম ভাল করে। আর গবেষণা এও বলে যে, ৬৬ ডিগ্রী ফারেনহাইটের নিচে তাপমাত্রায় ঘুম ৭ শতাংশ বেশী ক্যালরি খরচ করতে সাহায্য করে। শুধু ঘরের তাপমাত্রা কমিয়েই আপনি ওজন কমিয়ে ফেলতে পারেন অনেকটাই।
মোবাইল ফোন লুকিয়ে রাখুন
গবেষণায় দেখা গেছে শোবার ঘরে আমরা যত ইলেকট্রনিক্স পণ্য বেশী রাখব তত আমাদের ঘুমের সমস্যা হবে, মেদ বাড়বে। বিশেষ করে শিশুদের স্থূলতা বাড়ে। প্রকৃতপক্ষে শুধু মোবাইল নয়, শোবার ঘরে টেলিভিশন, কম্পিউটার থাকা মানেই রাত জেগে সেগুলোর ব্যবহার হওয়া এবং ঘুমের সময়ের কোন ঠিক না থাকা। এভাবে আপনার অজান্তেই বাড়ে মেদ। তাই নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে যান, ইলেকট্রনিক্স পণ্য থেকে দূরে থাকুন।










তুমি তীরে এসে এতটুকু আশ্বাস দাও যাতে আমি হতবিহ্ববল হয়ে যাই, আমার স্মৃতিরা কেদেঁ ফেলে আমার নোঙ্গর ছিড়েঁ যায়.....

এবার ওষুধ ছাড়াই আয়ত্বে রাখুন ব্লাড সুগার



এবার ওষুধ ছাড়াই আয়ত্বে রাখুন ব্লাড সুগার









ব্লাড সুগার লেভেল ঠিক রাখতে চান। অথচ মোটেই ওষুধ খেতে ভালো লাগে না? এবার ওষুধ না খেয়েই ঠিক থাকবে রক্তে চিনির পরিমান। শুধুমাত্র যোগাসন করেই এমনটা সম্ভব হবে।
দিনের পর দিন ওষুধ খেতে কারই বা ভালো লাগে? আমরা প্রত্যেকেই ওষুধ না খেয়ে সুস্থ থাকতে চাই। সম্প্রতি চিকিত্‌সকেরা জানিয়েছেন যে, ওষুধ না খেয়েও ব্লাড সুগার কন্ট্রোলে রাখা যায়। শুধু নিয়ম করে যোগাসন করতে হবে। তাহলে জেনে নিন কোন কোন যোগাসনে ব্লাড সুগার লেভেল কন্ট্রোলে রাখা যায়-















তুমি তীরে এসে এতটুকু আশ্বাস দাও যাতে আমি হতবিহ্ববল হয়ে যাই, আমার স্মৃতিরা কেদেঁ ফেলে আমার নোঙ্গর ছিড়েঁ যায়.....

বেশি সেলফিতে অকালে বুড়িয়ে যাবার ঝুঁকি বাড়ে



বেশি সেলফিতে অকালে বুড়িয়ে যাবার ঝুঁকি বাড়ে









এক সাম্প্রতিক গবেষণায় জানা গেছে যে সেলফি তোলার সময় হাই এনার্জি ভিজিবল লাইটের প্রভাবে ত্বকের ডিএনএ ড্যামেজ থেকে শুরু করে ক্যান্সারের মতো মারাত্মক অসুখের সম্ভাবনা প্রবল। হতে পারে মনের সমস্যাও। সাবধান করলেন ত্বক বিশেষজ্ঞরা।
চলন্ত ট্রেনের সামনে সেলফি তুলতে গিয়ে আচমকা প্রানহানি অথবা পিলারে দাঁড়িয়ে তাজমহলের সঙ্গে সেলফি তুলতে গিয়ে গুরুতর আহত জাপানের সত্তরোর্ধ পর্যটক, অথবা বিদেশে শিল্প আলোচনায় গিয়ে রাজনীতিকের সেলফি তুলে পোস্ট করার মত ঘটনা নিয়ে অনেকেই সরব হন। একই সঙ্গে তারাও সবান্ধবে বা সপরিবারে সেলফি তুলে সোশ্যাল সাইটে পোষ্ট করতে পিছপা হন না।
আসলে সেলফি প্রিয় মানুষেরা নিজেদের জাহির করতেই অনবরত সিনেমাহল থেকে পাহাড়ের চূড়োয় বা সেলিব্রিটির সঙ্গে এমনকি মানুষের শেষযাত্রার সময়ও সেলফি তুলে পোস্ট করেন। শুধু টিন এজাররাই নয়, সেলফি জ্বরে কাবু আট থেকে আশি অজস্র মানুষ। এক গবেষণায় জানা গেছে যে মোবাইলের ফ্রন্ট ক্যামেরায় যে নীল আলো অর্থাৎ হাই এনার্জি ভিজিবিল লাইট (HEV) থাকে তা আমাদের ত্বক সহ শরীরের ওপর নানান ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।
জার্নাল অফ আমেরিকান অ্যাকেডেমি অফ ডার্মাটোলজিতে সাম্প্রতিক এই বিষয়ে এক গবেষনণা পত্র প্রকাশিত হয়েছে। জানা গেছে যে ব্লু ব্যান্ডের হাই এনার্জি ভিজিবিল লাইট (HEV) ত্বক ও চোখের মারাত্মক ক্ষতি করে। এই নীল আলো রিক্যাটিভ অক্সিজেন স্পেসিস (ROS) ত্বকের ডিএনএ ড্যামেজ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা নেয়। ফলস্বরূপ শুরুতে কম বয়সে ত্বক বুড়িয়ে যেতে শুরু করে। আর এর দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতি আরও মারাত্বক। ডিএনএ ড্যামেজ থেকে পরবর্তী কালে ক্যানসার হবার সম্ভাবনা প্রবল।
সাধারণ মানুষ ইদানীং সূর্যের আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি সম্পর্কে সচেতন হলেও হাই এনার্জি ভিজিবিল লাইট সম্পর্কে একেবারেই সচেতন নন। অথচ মোবাইল ফোন ক্যামেরা থেকে এই আলো নিসৃত হয়ে মুখ ও গলার ত্বকের ক্ষতি করে চলেছে। অনেকে অবশ্য মনে করেন সানস্ক্রিন লাগালেই নাকি স্কিন ড্যামেজের হাত এড়ানো সম্ভব। এই ধারণা ঠিক নয়। হাই এনার্জি ভিজিবিল লাইট প্রোটেক্টিং সিরামের সাহায্যে কিছুটা প্রতিরোধ করা যায়। সবথেকে বড় কথা সেলফি তোলা হয় ছয় ইঞ্চি বড়জোর একফুট দূর থেকে। সে জায়গায় ক্যামেরায় ছবি তুলতে গেলে ন্যূনতম তিন ফুট দূরে ক্যামেরা থাকে। তাই সেলফির বিপদ অনেক বেশি। সারাদিন সেলফি তুলতে গিয়ে সেলফিস না হয়ে কাছের মানুষদের সঙ্গে কথা বলা ও গল্প করা শরীর মন দুই এর জন্যেই ভাল।
দিনের মধ্যে অজস্র বার সেলফি তোলা শুধু যে শরীরের ক্ষতি করে তাই নয়, মানসিক ভাবেও অসুস্থ করে তোলে। আমেরিকান সাইকিয়াট্রিক অ্যাসোশিয়েশন-এর বিশেষজ্ঞদের মতে সারাদিন ধরে সেলফি তোলা পারসোনালিটি ডিজঅর্ডারের লক্ষণ। প্রত্যেক মানুষেরই নিজের সঙ্গে কিছুটা সময় কাটানো প্রয়োজন। আত্মসমীক্ষা করলে তবেই জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারসাম্য রক্ষা করা যায়। কিন্তু ইদানীং মোবাইল ফোনের দাপটে অনেক মানুষই নিজের জন্যে তো নয়ই এমনকী বাবা, মা, ভাই, বোন, সন্তান বা স্বামী স্ত্রীর সঙ্গে বসে কথা বলার জন্যেও ন্যূনতম সময় বার করতে পারে না। সেলফি তুলতে গিয়ে অনেকের এমন অবস্থা হয় যে, কাজকর্ম, খাওয়া, ঘুম সহ নিজের রোজকার স্বাভাবিক জীবন যাপণ পর্যন্ত ব্যহত হয়। সেলফ কাউন্সেলিং এ কাজ না হলে প্রোফেশনাল মেন্টাল হেলথ প্রোফেশনালের সাহায্য নিয়ে এই ব্যাপারটা থেকে অবিলম্বে বেরিয়ে আসা উচিত। নাহলে অতিরিক্ত সেলফি মোহ সব কিছু ওলোটপালট করে দিতে পারে। অনেকে আবার সেলিব্রিটি দেখলেই ঝাঁপিয়ে পরে সেলফি তোলার চেষ্টা করেন। এটাও কিন্তু এক হীনমন্যতার প্রকাশ। যাদের সেলফ রেসপেক্ট এর অভাব, তারাই এই ধরনের লোক দেখানো আচরণ করে। অনেকে আবার অন্যদের অনুসরণ করতে গিয়ে হাস্যকর ভাবে লাগাতার সেলফি তুলতে শুরু করে। তবে সেলফি তোলা মানেই সব খারাপ নয়, সেলফি তুলুন পোষ্টও করুন মাত্রা রেখে।













তুমি তীরে এসে এতটুকু আশ্বাস দাও যাতে আমি হতবিহ্ববল হয়ে যাই, আমার স্মৃতিরা কেদেঁ ফেলে আমার নোঙ্গর ছিড়েঁ যায়.....