সঙ্গী পরিপূর্ণ তৃপ্তি দিতে বীর্যের পরিমাণ যেমন দরকার!
বীর্য নামক উপাদান, যার রঙ সাদা ও গাঢ়, দেখতে মূলপদার্থের মতো। এ বীর্য যখন বের হয়, তখন তীব্রবেগে লাফিয়ে লাফিয়ে বের হয়। যা মহিলাদের ডিম্ভাণুতে পূঁছে গর্ভধারণের উপকরণে রূপান্তরিত হয়। মনে রাখতে হবে যে, মানুষ জম্মের মূল উপাদান হলো বীর্য। আর এ বীর্য যখন কোনো যুবকের লিঙ্গ থেকে বের হয় তখন তা পরিমাণে তিন থেকে ছয় মাশা (এক মাশা=আট রতি) পর্যন্ত হয়ে থাকে। বীর্যের আসল উপাদান হলো কীট বা বীর্যের পোকা। যা দ্বারা ভ্রূণ হয়। বীর্যের মাঝে এ ধরণের কীট না থাকলে এর মাধ্যমে সন্তান জম্ম হবে না। এই কীট বা পোকা বীর্যের মধ্যে বেহিসাব থাকে। যদিও ভ্রূণ তৈরীর জন্য একটি কীটই যথেষ্ট। কীটগুলোর মাথা কিছুটা গোলাকার এ চেপটা হয়ে থাকে। এগুলো আকারে এতো ছোট যে, দূরবীন বা অণুবীক্ষণ যন্ত্র ছাড়া দেখা অসম্ভব। বীর্যে মানুষের শরীরের রক্ত থেকে তৈরী হয়ে থাকে। সুতরাং যার শরীরের রক্ত বেশী বৃদ্ধি পাবে, তার শরীরে বীর্যও তত বেশি বাড়তে থাকবে। যৌবনকালে বীর্য অধিক থাকার কারণ হলো, যৌবনকালে শরীরের রক্ত থাকে তুলনামূলক বেশি। মানুষের শরীরের বীর্য তৈরীর কয়েকটি অঙ্গ রয়েছে।
আর প্রতিটি নারী সঙ্গীই সন্তান কামনা করে। তাই পরিপূর্ণ বীর্যে সঙ্গীর আকাঙ্খা মেটাতে নিজে সুস্থ্য থাকুন।
যথা- কলিজা, হৃৎপিণ্ড ও মস্তিঙ্ক ইত্যাদি। বীর্য বৃদ্ধি করতে হলে এসব অঙ্গ সুস্থ থাকতে হবে। কারণ মানুষ যে খাবারই গ্রহণ করে, তা দ্বারা পরিস্কার রক্ত তৈরী হয়।
তুমি তীরে এসে এতটুকু আশ্বাস দাও যাতে আমি হতবিহ্ববল হয়ে যাই, আমার স্মৃতিরা কেদেঁ ফেলে আমার নোঙ্গর ছিড়েঁ যায়.....
0 মন্তব্য(সমূহ):
Post a Comment
তুমি তীরে এসে এতটুকু আশ্বাস দাও
যাতে আমি হতবিহ্ববল হয়ে যাই,
আমার স্মৃতিরা কেদেঁ ফেলে
আমার নোঙ্গর ছিড়েঁ যায়.....