Thursday, October 14, 2010

বাসন্তির সেই ছবি

১৯৭৪ সালে ততকালীন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আনসার আলী ও ইত্তেফাকের এক সংবাদিক এ মুহুর্তে নাম মনে পড়ছেনা পরবর্তীতে জানতে পারব বেশি পরিমান রিলিফের আশায় বাসন্তিকে মাছ ধরার জাল পরিয়ে ছবিতুলে পেপারে দিয়েছিলেন আর বাসন্তি ছোটবেলা থেকেই মানসিক প্রতিবন্ধি ছিল, এ কাজের বিনিময়ে ঐ সময়ে তাকে ১ টাকা দেয়া হয়েছিল..
এখানে উল্লেখ থাকে যে সে সময় একটা সাধারন শারির দাম ছিল ২ টাকা আর একটা মাছ ধরার জালের দাম ছিল ১০/১২ টাকা।

সেই আনসার চেয়ারম্যনের শেষ জীবন কাটে অনেক কষ্টে এবং আমি যা লিখলাম তার সবটুকুই শেষ জীবনে সে স্বীকার করে গিয়েছিল....

কাকতালিয় হলেও চিলমারীর লোকজন আজও বিশ্বাস করে আনসার চেয়ারম্যনের শেষ জীবনের কষ্ট তার পাপের ফল ।



ছবিটি বাসন্তির। ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষের সময় ছেড়া জাল পড়ে কলা গাছ মুচরে খাওয়ার ছবিটি বিশ্ব জুড়ে আলোড়ন তুলেছিল। বাসন্তি কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার ডাটিয়া পাড়ার  বাসিন্দা। 

Related Posts:

0 মন্তব্য(সমূহ):

Post a Comment

তুমি তীরে এসে এতটুকু আশ্বাস দাও
যাতে আমি হতবিহ্ববল হয়ে যাই,
আমার স্মৃতিরা কেদেঁ ফেলে
আমার নোঙ্গর ছিড়েঁ যায়.....