Wednesday, December 15, 2010

blingee


ami banaichi




<img style="visibility:hidden;width:0px;height:0px;" border=0 width=0 height=0 src="http://c.gigcount.com/wildfire/IMP/CXNID=2000002.0NXC/bT*xJmx*PTEyOTI*MzU2MTYwMjUmcHQ9MTI5MjQzNjE*NTY4NiZwPTYyNTEmZD1jb2RlYm94Jmc9MSZvPTM3ZTAwOWNmZWIwYTRm/OWI5YzUyYzhmMmY1ZTM4MzMz.gif" />                  <a href="http://blingee.com/blingee/view/119511458-blingee" target="_blank" title="blingee"><img alt="blingee" border="0" height="300" src="http://image.blingee.com/images18/content/output/000/000/000/71f/700352823_2077027.gif" title="blingee" width="400" /></a><br /><a href="http://blingee.com/" target="_blank" title="Myspace Glitter Graphics"><font size="2">Myspace Glitter Graphics</font></a><br /><br />
              

Tuesday, December 14, 2010

তোমাকে ভালবাসি, হ্যাঁ ভালবাসি তাই মেনে নেই সব। হারাতে চাই না তবে এটা দূর্বলতা নয়।


*** তুমি এলে ***

অনেক বর্ষা পার করে অবশেষে
তুমি এলে -বসন্তে-
শীতের হিমেল হাওয়ার মত।

সিক্ত আমার হৃদয় ছেয়ে তোমার স্নিগ্ধতা,
যেন পূর্ণিমা রাতে, মায়াবী জ্যোৎস্নার সাথে
বাতাসে ভেসে আসা কামিনীর সুবাস;
দীর্ঘপ্রশ্বাসে শুধু তোমাকে, তোমাকেই অনুভব।

রুক্ষ আমার দেহে তোমার কোমলতা,
যেন প্রস্ফূটিত কমলের কোমল পরশ,
শিশির ভেজা ঘাসে অনুভূতি পদক্ষেপের
শিউরে ওঠা গায়ে শুধু তোমাকে, তোমাকেই অনুভব।

রিক্ত আমার তনুমনে তোমার আকাঙ্খা,
যেন মরুপ্রান্তরে ক্লান্ত পথিক কাঙ্খিত বিশ্রাম
পিপাসিত বুক, দুচোঁখে সবুজ মরুদ্যান;
দীর্ঘযাত্রাপথে শুধু তোমাকে তোমাকেই কল্পনা।

কাঙ্খিত তুমি, আমার আকাঙ্খায়,
যেন গোধূলী বেলায় ক্লান্ত পাখির কাঙ্খিত নীড়,
যেন দিকহারা মাঝি শুধু খুঁজে ফেরে কাঙ্খিত নদী তীর;
আমার দুচোঁখ খোঁজে তোমাকেই, তোমাকেই অবিরত।

অনেক বর্ষা পার করে অবশেষে
তুমি এলে -বসন্তে-
শীতের হিমেল হাওয়ার মত।

ছোট একটা মন
জমে আছে বহু কথন
চুল আমার উস্ক খুস্ক
আজ আমার শুক্রপক্ষ
জানতে চেয়ো না বুকে কি আছে?
শুধু বুঝে নাও দু চোখে লেখা আছে!

Monday, December 13, 2010

কনডম

মন্টা বড় খুশ আজিকে। সব্বার মন্টা খুশ করার জন্য ইকটুহ্ কতুকুতু.
(লেকচার দেয়ার পর)টিচার : ছেলেরা, বুঝতে পারলে তো, মশা কেমন করে আমাদের মাঝে রোগ ছড়ায়?
ছাত্ররা : জি স্যার!
টিচার : কাজেই মশাদের বংশবৃদ্ধি রোধ করতে হবে...
এক ছাত্র : হি-হি-হি...
টিচার : এই ছেলে, তুমি হাসলে কেন?
ঐ ছাত্র : স্যার, এতো ছোট ছোট কনডম বানাবেন কেমন করে?

সুন্দরী এক মাইয়া

আইলো পাড়ায় সুন্দরী এক মাইয়া,
মন শুধু চায় দেখতে তারে চাইয়া,
সুযোগ পেলে পিরিত করি যাইয়া।

সকাল বেলা বারান্দাতে বইয়া,
ব্যস্ত থাকে নিজের পড়া লইয়া,
আমার কাটে চাতক পাখী হইয়া।

ইচ্ছা করে হাওয়ারে দেই কইয়া,
যারে বাতাস আমার মেসেজ লইয়া,
একটা প্রেমিক অপেক্ষাতে রইয়া।

এমনি করে বছর গেল বইয়া,
মনের কথা মনেই রাখি সইয়া,
হৃদয় নায়ে উঠল না আর ছইয়া।

প্রবাস থেকে একটা পোলা আইয়া,
লইয়া গেলো আমার প্রিয় মাইয়া,
কাটাই আমি চোখের জলে নাইয়া।

বিদায় বেলা মেসেজ দিলো মাইয়া,
না পারিলাম সেই ডাকে না যাইয়া,
কাইন্দা বলেঃ ভাল থাকেন ভাইয়া।।

Sunday, December 12, 2010

নারীদের বর্তমান চরিত্র

বিয়ের আগে:
রুপের প্রশংসা করলে বলে নোংরা
আর প্রশংসা না করলে বলে গাধা

প্রেম নিবেদন করলে বলে চরিত্রহীন
প্রেম নিবেদন না করলে বলে পুরুষত্বহীন

আগবাড়িয়ে কথা বললে বলে ব্যক্তিত্বহীন
আর কথা না বললে বলে অভদ্র

বিপদে এগিয়েগেলে বলে মতলব বাজ
আর না গেলে বলে কাপুরুষ

বিয়ের পর:
সারাদিন ঘরে বসে থাকলে অলস, অপদার্থ
আর বাহিরে থাকলে বলে ছন্নছাড়া

যদি বউয়ের মাথা ধরে তাহলে সে টায়ার্ড
আর স্বামীর মাথা ধরলে সে বউকে অবহেলা করছে, উপেক্ষা

বউয়ের পেছন পেছন ঘুরলে স্বামী হেঙলা
আর যদি না ঘুরে তাহলে স্বামী পর নারী আসক্ত

এই হলো নারীদের বর্তমান চরিত্র

Sunday, December 5, 2010

মানুষ হবে চির যৌবনের অধিকারী

মানুষ হবে চির যৌবনের অধিকারী! ভাবনাটাই বোধ হয় সত্য হতে চলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী রোনাল্ড ডেপিনহোর নেতৃত্বে গবেষকরা খুব শিগগিরই প্রস্তুত করতে চলেছেন যৌবন ধরে রাখার মহৌষধ। এটি সম্ভব হলে ৮০ বছর বয়সেও চামড়ায় তৈরি হবে নতুন কোষ। তারপর মাত্র দুই মাসের মধ্যে বয়স কমে দাঁড়াবে অর্ধেকে। সম্প্রতি লন্ডনের ডেইলি মেইল এই মার্কিন বিজ্ঞানীকে উদ্ধৃত করে বলেছে, বার্ধক্যের কারণগুলো উল্টোদিকে ঘুরিয়ে দেয়া সম্ভব। ইঁদুরের চামড়া, মস্তিষ্ক এবং অন্য দেহাংশের কোষ তিনি প্রতিস্থাপন করেছিলেন ৮০ বছরের এক বৃদ্ধের দেহে। দুই মাসের মধ্যেই তা থেকে একটি বিশেষ ধরনের উৎসেচকের নিঃসরণ শুরু হয় যা বার্ধক্যের উপসর্গ কমিয়ে দিতে সাহায্য করে। বিজ্ঞানীরা বলেছেন, এর ফলে একদিকে যেমন আয়ু বাড়বে তেমনি অন্যদিকে অসুস্থতাকে শক্তভাবে মোকাবিলা করা সম্ভব। শুধু তাই নয়, অনেক বেশি বয়স পর্যন্ত প্রজনন ক্ষমতাও ধরে রাখা যাবে। একইসঙ্গে বিজ্ঞানীরা উলেস্নখ করেছেন আলজাইমার্স অসুখের কথাও। তাদের মতে, যৌবন ধরে রাখার ওষুধ আবিষ্কার হলে স্মৃতিলোপের ঐ অসুখ থেকেও মানুষের মুক্তি মিলবে।_বর্তমান পত্রিকা

Saturday, December 4, 2010

PDF কে WORD এবং WORD কে PDF এ Convert করুন কোন Software ইনষ্টল ছাড়াই।

অনেক সময় আমাদের PDF কে WORD এবং WORD কে PDF এ Convert করার প্রয়োজন পড়ে। সেক্ষেত্রে পিসি তে Software ইনষ্টল করা থাকতে হয়।
কিন্তু যদি এমন হয়, আপনি PDF কে WORD এবং WORD কে PDF এ Convert করতে পারছেন কোন Software ইনষ্টল ছাড়াই।
হ্যাঁ, এমনটাই করতে পারবেন আপনি।


PDF কে WORD এ Convert করতে ক্লিক করুন ।   http://www.pdftoword.com/



WORD কে PDF এ Convert করতে ক্লিক করুন ।     http://www.wordtopdf.com/

Friday, December 3, 2010

কি-বোর্ডের F1 থেকে F12 এর কাজ

F1 : সাহায্যকারী কি হিসেবেই ব্যবহূত হয়। যখন F1 কি চাপা হয় তখন প্রত্যেক প্রোগ্রামেরই হেল্প পেইজ চলে আসে।
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডার পুনরায় নামকরণের (Rename) জন্য ব্যবহূত হয় । Alt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের নতুন ডকুমেন্ট খোলা হয়। Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা হয়।
F3: কি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ অপশন চালু হয়। Shift+F3 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ করা হয়।
F4 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের last action performed পুনরায় (Repeat) করা যায়। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
F5 : চেপে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয়। পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো আরম্ভ করা হয়। এবং মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।
F6 : চেপে মাউসের কার্সরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্টে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
F7 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা বানান ও গ্রামার ঠিক করা হয় এবং মজিলা ফায়ারফক্সের Creat browsing চালু করা হয়। Shift+F7 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার ডিকশনারি চালু করা হয়।
F8 : কি টি অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালু করার জন্য এই কি টি চাপতে হয়।
F9 : কি চেপে Quark 5.0 এর মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করা হয়।
F10 : কি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয়। Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।
F11 : চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজারের ফুল-স্ক্রিন মোড অন-অফ করা হয়।
F12 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো ওপেন করা হয়। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট প্রিন্ট করা হয়।

Wednesday, December 1, 2010

মিথিলা,

মিথিলা,
কষ্টকে ছুঁয়ে দেখেছো কখনো?
দেখেছ কি কভু, উপরে সতেজ
ভেতরে রক্তাক্ত ক্ষত-বিক্ষত কোন পরাজিত সৈনিক?
নিজেকে আজকাল বড় বেশী কষ্ট দিতে ইচ্ছে করে কেন?
ভাল আছি, অথচ মিথিলা ঝড়ে
ভেতরের যত সব বড় বড় সুপ্ত অগ্নিগিরি
জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছাই করে দিচ্ছে
তোমারই হাতে গড়া, তোমার অনন্তকে।
মিথিলা, আমি জানি তুমি বিরক্ত হচ্ছোনা।
বিরক্ত হবার মত অতটা সময় কোথায় তোমার!
ভালবাসা যে মানুষকে কতটা কষ্ট দিতে পারে
সে তুমি চলে না গেলে, হয়তো কোনদিনই বুঝতাম না।
যে অনন্ত সুখী হবে ভেবে
স্বপ্ন সুখের স্বর্গ রচনা করেছিল, জীর্ণ ভেলা ভাসিয়েছিল
তোমার আশ্বাস, তোমার ভালবাসার উত্তাল সাগরে,
সে অনন্ত কেন আজ ধীরে ধীরে তলিয়ে যাচ্ছে
কেউ জানে না, তুমিও না।
যেখানে তুমিহীন, একা একা, ভালো থাকা, বেঁচে থাকা,
এভাবে আর কতদিন বেঁচে থাকা যায় বলো?
আমার চারপাশের দেয়ালে থই থই করছে
তোমারই ভালোবাসায় উষ্ণ ছোঁয়া
আমি হাত বাড়িয়ে ছুঁতে যাই তাকে,
পাথুরে স্পর্শ আমাকে অসহায় করে তোলে;
বিশ্বাস করো, নিজেকে আর স্থির রাখতে পারিনা।
নিমিষেই হাত চলে যায় পেগের গ্লাসে
গলায় ঢেলে ঢক ঢক করে চালান করে দেই পেটের ভেতর।
এক পেগ... দুই পেগ... তিন পেগ....
ধীরে ধীরে আমাকে জড়িয়ে ধরে কোন এক অমোঘ ছায়া
আমি ধরতেও পারি না, ছাড়তেও পারি না।
এক সময় নিস্তেজ দেহটা পড়ে থাকে মেঝেতে
আমার প্রানপাখি তখন খেলা করে
মিথিলার সাথে, তারই সাজানো ভালোবাসার বাগানে।
মিথিলা, তুমি জানোনা
কতটা কষ্ট বুকে নিয়ে ঘুরে বেড়াই এখনও?
কোন অভিমানে ক্ষনে ক্ষনে গর্জে উঠে অগ্নিগিরি
কেউ জানে না, তুমিও না!
কেন তোমার অভিলাষী মন আমাকে বাঁধতে পারেনি
দু'চোখ ভরে নুনের জ্বালা, কেন জ্বালায় এখনো?
আমার একরোখা জিদ, তুমিহীন ভালো থাকার অলীক স্বপ্ন
উল্টে পড়া নেশার পেয়ালা,
গভীর রাতে একলা ঘরে এই অনন্ত
একা এক শুয়ে থাকা, কেউ জানে না, তুমিও না।
কোন চিতার অনলে পুড়ে কেন আমি নষ্ট হলাম
কার বিহনে, চুপি চুপি, ধীরে ধীরে
কেউ জানে না, শুধু আমিই জানি।
মিথিলা, তোমাকে ডাকার মতো কোন শক্তিই আজ আমার অবশিষ্ট নেই।
তবু... তবুও তুমিই একদিন বলেছিলে,
"যদি কখনো আমাকে ফিরে যেতে হয়, তুমি যদি পিছন থেকে ডাকো
ঝাঁপিয়ে পড়বো তোমার বুকে, শুষে নেব সবটুকু ভালোবাসা
এঁকে দেব বেঁচে থাকার নতুন ছবি।"
নাড়ির টানে ফিরে গেছ তুমি, আমার শত জীর্ণ সুতোর টান,
কতটুকু তোমায় বেঁধে রাখতে পারে বলো?
উড়ে যেতে চাইলে সুদুর আকাশে-
যে আকাশে হাজারো নক্ষত্রের উজ্জ্বল্য, জোৎস্না বিধূর ভালোবাসা
তোমার অমন অবাধ বিচরনে আমি বাধা দেবার কে?
কোন মায়ায় তোমাকে বাঁধবো বলো?
যদি সুতোর টানে ফিরে আসো কখনও, দেখবে-
একলা ঘরে সেভাবেই পড়ে আছে অনন্ত
ঠিক যেভাবে রেখে গেছ তুমি,
উপরে বদলায়নি এতটুকু
শুধু ভেতরে বদলে গেছে হৃৎপিন্ডের লাল রং!
ভালো থেকো, অনেক বেশী ভালো থেকো।