Tuesday, November 30, 2010

আমি কিছু ইংরেজি শব্দের মজার তথ্য উপস্থাপন করছি

আমি কিছু ইংরেজি শব্দের মজার তথ্য উপস্থাপন করছি
১। সবচেয়ে লম্বা ইংরেজি শব্দ হল- Floccinaucinihilipilification
২। 80 কে letter marks বলা হ্য় কারণ L=12, E=5, T=20, T=20, E=5, R=18(অক্ষরের অবস্হানগত সংখ্যা) সুতরাং 12+5+20+20+5+18=80
৩।ইংরেজি madam ও reviver শব্দকে উল্টো করে পড়লে একই হবে।
৪। “a quick brown fox jumps over the lazy dog” বাক্যটিতে ইংরেজি ২৬টি অক্ষর আছে।
৫। “ i am” সবচেয়ে ছোট ইংরেজি বাক্য।
৬। “Education” ও “Favourite” শব্দে সবগুলো vowel আছে।
৭। “Abstemious ও Facetious ” শব্দে সবগুলো vowel আছে। মজার ব্যাপার হল শব্দের vowel গুলো ক্রমানুসারে ( a-e-i-o-u) আছে।
৮। ইংরেজি Q দিয়ে গঠিত সকল শব্দে Q এ পরে u আছে।
৯। Queueing এমন একটি শব্দ যার মধ্যে ৫টি vowel একসঙ্গে আছে।
১০। একই অক্ষরের পুনরাবৃত্তি না করে সবচেয়ে দীর্ঘ শব্দ হল Uncopyrightable।
১১। Rhythm সবচেয়ে দীঘ ইংরেজি শব্দ যার মধ্যে vowel নাই।
১২। Floccinaucinihilipilification সবচেয়ে বেশি vowel সমৃদ্ধ শব্দ যাতে ১৮টি vowel আছে।
১৩। vowel যুক্ত সবচেয়ে ছোট শব্দ হল A (একটি) ও I (আমি) ।
১৪। vowel বিহীন সবচেয়ে ছোট শব্দ হল By।
১৫। গুপ্তহত্যার ইংরেজি প্রতিশব্দ Assassination মনে রাখার সহজ উপায় হল গাধা-গাধা-আমি-জাতি।
১৬। Lieutenant শব্দের উচ্চারণ লেফট্যান্যান্ট বানান মনে রাখার সহজ উপায় হল মিথ্যা-তুমি-দশ-পিপড়া।
১৭। University লেখার সময় v এর পরে e ব্যবহৃত কিন্তু Varsity লেখার সময় v এর পরে a ব্যবহৃত হয়।
১৮। “Uncomplimentary” শব্দে সবগুলো vowel আছে। মজার ব্যাপার হল শব্দের vowel গুলো উল্টো ক্রমানুসারে ( u-o-i-e-a) আছে।
১৯। “Exclusionary” ৫টি vowel সমৃদ্ধ এমন একটি শব্দ যার মধ্যে কোন অক্ষরের পূনারাবৃত্তি নাই।
২০।”study, hijak, nope, deft” শব্দগুলোর প্রথম ৩ টি অক্ষর ক্রমানুসারে আছে।
২১। “Executive ও Future“এমন দুটি শব্দ যাদের এক অক্ষর পর পর vowel আছে।
২২। Mozambique এমন একটি দেশের নাম যাতে সবগুলো vowel আছে।
২৩। A1 একমাত্র শব্দ যাতে ইংরেজী অক্ষর ও সংখ্যা আছে।
************************
I এর পরে am বসে কিন্তু
I is the ninth letter of alphabet !!!!!!!!!!!!

It is raining.
Bristi is reading.
বাক্য দুইটির অর্থ কিন্ত একটাই, বৃষ্টি পড়ছে

Saturday, November 27, 2010

গরম


ঘরে দেখি বউ গরম ।
অফিসে বস গরম ।
ভারসিটিতে ক্যাডার গরম ।
রাজ পথে নেতা গরম ।
দ্রব্যমূল্যের বাজার গরম ।
প্রেমিক প্পেমিকার মোবাইলে গরম ।
হরতালে রাজধানী গরম ।
জামাতিদের কথায় গরম ।
বেগম জিয়ার মাথা গরম
শেখ হাসিনা ডিগ্রী গরম ।
জঙ্গীদের বোমা গরম ।
সব মিলিয়ে দেশটা গরম ।

গোপন কষ্ট

ভাল্ বাসা ছিলে তুমি আমার
চুমে নায়ন কাটাতে রাত্রি আধার ।
হয়ত কোন ঘুম না আসা রাতে
হাত রেখে হাতে
কস্ট গুলো আমার রেখে গোপন
করেছি কত সুখের আলাপোন।
সুখেই ছিলাম আমার গোপন কস্টের
উপর তমার নস্ট ভাল বাসার প্রোলেপন ।
আজ তুমি বহু দূরে
কিন্তু আস আমার স্রিতি জুড়ে।
জানি আসবে তুমি আবার ফিরে
আমারি এই শূন্ন্য নিড়ে।

গাধা ওয়ালা


সে অনেক আগের কথা। কোন এক গ্রাম্য মোড়ল নিজেকে সেই গ্রামের সবচেয়ে বুদ্ধিমান ব্যক্তি বলে মনে করতো। কিন্তু নিজেকে শুধু বুদ্ধিমান মনে করলেইতো হবেনা, এটারতো প্রমানও দিতে হবে। তাই সে মনে মনে চিন্তা করলো, এই গ্রামে আমিইতো বেশী বুদ্ধিমান, এটা যে করেই হোক, মানুষকে বোঝাতে হবে। যেই ভাবা, সেই কাজ। সঙ্গে সঙ্গে গ্রামের সকল স্থানে ঢোল পিটিয়ে ঘোষণা দেয়া হলো, এই গ্রামের সবচেয়ে বুদ্ধিমান ব্যক্তি কে, তাকে নির্বাচন করা হবে এবং সেই হবে এই গ্রামের পরবর্তী মোড়ল। কথামতো দিনক্ষণ ও স্থান নির্ধারণ করা হলো। একের পর এক লোক মাঠে আসতে লাগলো। মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে গেল। গায়ের মোড়লও সেখানে উপস্থিত।
এমন সময় দেখা গেল, এক লোক গাধার পিঠে চড়ে মাঠের দিকেই এগিয়ে আসছে। কাছে আসতেই দেখা গেল, লোকটির এক পায়ে স্যান্ডেল আর এক পায়ে জুতা। লোকজন ভাবলো, লোকটি বোধহয় পাগল। লোকজন তাকে জিজ্ঞেস করলো, আপনি কোথায় যাচ্ছেন ? লোকটি উত্তর দিলো, আমি শ্বশুর বাড়ি যাচ্ছি। তাতো বুঝলাম, কিন্তু আপনার এক পায়ে স্যান্ডেল আর অন্য পায়ে জুতা !!!!!!!, ব্যাপারটা কি ? লোকটি উত্তর দিলো, ব্যাপার আর কিছুই না। আমি যদি দুই পায়ে জুতা পড়ি, তাহলে শ্বশুর বাড়ির লোকজন মনে করবে আমার বুঝি স্যান্ডেল নাই, আর যদি দুই পায়ে স্যান্ডেল পড়ি, তাহলে শ্বশুর বাড়ির লোকজন মনে করবে আমার বুঝি জুতা নাই। তাই এই ব্যবস্থা। তাতো বুঝলাম, কিন্তু আপনি সম্মুখ দিকে মুখ না দিয়ে গাধার পিছন দিকে মুখ ফিরে বসেছেন কেন ? লোকটি উত্তর দিলো, আমার গাধার বাচ্চা হবেতো, তাই বাচ্চা যদি মাটিতে পড়ে না যায়, সময় মতো ধরতে পারি, তাই পিছন দিকে মুখ ফিরে বসেছি।
লোকজন এই কথা শুনে হাসাহাসি করতে লাগলো। তাদের সাথে সাথে বাড়ীর আশে পাশে থাকা মেয়ে-ছেলেরাও হাসতে লাগলো। তারা কেউবা শাড়ীর আঁচল দিয়ে আর কেউবা উড়না দিয়ে মুখ ঢাকলো। এই দেখে গ্রামের মোড়ল ভাবলো, সবাই এইভাবে হাসতেছে কেন ? আর মহিলারা ওভাবে মুখ ঢাকছে কেন ? মোড়ল মনে করলো তারও ঐভাবে মুখ ঢাকা উচিৎ। সে সঙ্গে সঙ্গে তার লুঙ্গি উঠিয়ে মুখ ঢাকলো। তাই দেখে সকলেই শরম পেল। ছেলে পেলেদের মুখ লজ্জায় লাল হয়ে গেল। আর মহিলারা দৌড়ে বাড়ির ভিতর পালিয়ে গেল। তা দেখে মোড়ল তার চামচাকে জিজ্ঞেস করলো, সবাই এইভাবে হাসতেছে কেন? আর মহিলারাই বা ঐভাবে দৌড়ে ঘরের ভিতর চলে গেল কেন ? চামচা উত্তরে তাকে বললো, মোড়ল সাহেব, সেই কথা আমি আপনাকে কিছুতেই বলতে পারবো না। আপনি এই অবস্থায় ঘরে যান এবং আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে দেখুন। কথামতো মোড়ল ঘরে গিয়ে আয়নার সামনে দাড়িয়ে যা দেখলো, তাতে তার নিজের মাথা-ই হেট হয়ে গেল। আর মনে মনে বলতে লাগলো, “আপনারে বড় বলে, বড় সেই নয়, লোকে যারে বড় বলে, বড় সেই হয়।”
আমাদের দেশে যারা নিজেদেরকে বুদ্ধিজীবি বলে দাবী করে, তাদেরকে আমার কাছে গাধার পিঠে চড়া সেই ব্যক্তি ও বুদ্ধিমান মোড়লের মতোই মনে হয়। সত্যিকার বুদ্ধিজীবি তারাই, যারা নিজেদেরকে কখনো বুদ্ধিজীবি বলে দাবী করেনা। তারা তাদের বুদ্ধিকে নিজের আখের গোছানোর কাজে ব্যবহার না করে দেশ ও দেশের মানুষের কল্যানে ব্যবহার করে, নিজের জীবন দিয়ে দেশের সম্মান রক্ষা করে। তাদের মধ্যে শ্রদ্ধেয় জহির রায়হান, শহীদুল্লাহ কায়ছার, মুনীর চৌধুরী এবং ডঃ হুমায়ুন আজাদের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

Friday, November 26, 2010

“থাপ্পড় কাকে বলে? ইহা কত প্রকার ও কী কী ? সংজ্ঞাসহ উদাহরণ দিন। ”

“থাপ্পড় কাকে বলে? ইহা কত প্রকার ও কী কী ? সংজ্ঞাসহ উদাহরণ দিন। ”

১। হাত ও গালের তীব্র সংযোগকে থাপ্পড় বলে । এতে হাত ক্রিয়াশীল ও গাল বেদনাশীল হয় । ইহা অনেক প্রকার । যা চিন্তা করতে সময় লাগবে । উদা - ঠাস........ঠুস

২। থাপ্পড় হল এমন একটা প্রসেস যার মাধ্যমে মানুষ ৩২টা দাঁত ফালানোর হুমকি দিলেও এডমিন এর মত একটা দাঁতের ১/৩০ অংশ ফালাতে পারে। আইন্সটাইনের তৃতীয় থিসিস অনুসারে এই একশনের রিয়েকশনে হাত অ গাল উভয়ই লাল হয়ে থাকে। যদি মাথার ইন্টারনাল এনার্জির তুলনায় হাতের গতিশক্তি অধিক হয়, তাহলে একটা সাক্‌সেস্‌ফুল থাপ্পড় মারা সম্ভব। তবুও যদি হাত অতি নরম হইয়া থাকে, তাহলে হ্যান্ড মাস্‌ল রিয়েক্‌শান এনার্জি শষিত করে একটা আত্মগাতি থাপ্পড় সৃষ্টি করে।
৩। সাধারণভাবে আমরা বলতে পারি, যে জিনিসটা কারো গালের উপর কারণে-অকারণে পরে তাকে থাপ্পড় বলে। (থা-উপর..)
৪। থাপ্পড় হলো এমন একটা অবস্তুগত জিনিস যা মানব্দেহে শিহরণ জাগায়! এর অপর নাম চপেটাঘাত ! থাপ্পড়ের নির্দিষ্ট কোন প্রকারভেদ নাই ! এটি মানুষের মনভাবের উপর নির্ভরশীল...
৫। ক্ষুদ্র সময়ের ব্যবধানে তীব্র গতিতে ধাবমান নির্দিষ্ট ভরের হস্ত কর্তৃক স্থির গালের উপর প্রযুক্ত যে বল যা গালের উপরিতলের প্রতি একক ক্ষেত্রফলে লম্বভাবে ক্রিয়া করে এবং গতিশক্তি্র কিছু অংশ যেখানে শব্দশক্তিতে রুপান্তরিত হয় এবং কিছু অংশ গালের উপর তাপশক্তি রূপে সঞ্চিত হয়ে গালে প্রবল বেদনার সৃষ্টি করে তাকে থাপ্পড় বলে।

কনো ব্যক্তিকে যদি তার মাথায় উঠে যাওয়া রাগ হাতের তালুতে বল হিসেবে পরিবর্তিত হয়ে গালকে এর প্রয়োগ ক্ষেত্র হিসেবে গন্য করতে দেখা যা্য় তখন ব্যক্তি কতৃক সাধিত উক্ত কর্মকে থাপ্পড় বলে।

Thursday, November 25, 2010

USB drive যদি write protected দেখায় তাহলে সমাধানের উপায়।

USB drive যদি write protected দেখায় তাহলে সমাধানের উপায়।

মাঝে মাঝে আপনার USB drive (pen drives, memory cards, iPod and other USB mass storage devices) টি write protected দেখায় এবং আপনি কোন delete/Copy করতে পারেন না।
যে সব Message সাধারনত দেখায় তা হল:
* Cannot copy files and folders, drive is write protected
* Cannot format the drive, drive is write protected
* The disk is write protected
* Remove write protection or use another disk
* Media is write protected
আসুন দেখি কিভাবে আমরা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি।
যে কারনে এই সমস্যা দেখা যায় এবং তার সমাধান :
১। যদি আপনার USB Device টি physical lock থাকে তাহলে এই সমস্যায় পতিত হবেন। তাই এটি Unlock করতে হবে।
২। কিছু কিছু virus আছে যা আপনার PC registry hack করতে পারে। যার দরুন আপনার USB Device টি write protected দেখায়।
পরিত্রানের উপায়:
1. Start Menu থেকে Run গিয়ে লিখুন regedit এবং Enter করুর তাহলে আপনি registry editor এ ঢুকবেন।
2. এখন নিচের path টি Navigate করুন।
HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control\StorageDevicePolicies
Note: যদি StorageDevicePolicies না থাকে তাহলে Control এর উপর Right click করে New>Key - Select করে আপনাকে এটি create করতে হবে।
3. right pane থেকে WriteProtect এর উপর Double click করে Data Box থেকে Value "0" করুন এবং OK করুন।
4. Registry close করে আপনার computer টি Restart করুন, তারপর পুনরায় connect করুন আপনার USB drive।
আশা করি ইপনার সমস্যা সমাধান হবে।

Thursday, November 18, 2010

ইচ্ছে করে

ইচ্ছে করে তোমার গালে
স্বপ্নগুলো আঁকতে
বুকের সাথে বুক মিলিয়ে
চুপটি করে থাকতে।

চাঁদনী রাতে ইচ্ছে করে
জোস্নাগুলো মাখতে
বুক পকেটে আপন সুখে
তোমার ছবি রাখতে।

রোজ বিকেলে ইচ্ছে করে
বসতে নদীর কুলে
পরিয়ে দিতে শিউলিমালা
পাগল করা চুলে।

ইচ্ছে করে পাহাড় চূড়ায়
এক সাথে গান গাইতে
নামিয়ে দিতে জোস্না বুকে
অন্ধকারের রাইতে।

ইচ্ছে করে আটপ্রহরে
বাসতেভাল তোমায়
সুখের ছোঁয়া আসবে ওগো
ব্যাকুল করা চুমায়।

Wednesday, November 10, 2010

চাঁদ

চাঁদ
আমাদের জাহিদের আছে এক বায়না
চাঁদটাকে পেড়ে দাও আর কিছু চায় না
রোজ রোজ বাবাকে বলে না তো বই দাও
বলে সে বাবা তুমি বড় এক মই দাও
চাঁদটাকে পেড়ে এনে আমি তুমি খেলবো
আম্মুর মতো করে রুটি বেলা বেলবো
বেলাশেষে চাঁদটাকে নিয়ে যাবো লুকিয়ে
তারপর সূরুজের আলো দিয়ে শুকিয়ে
মিছেমিছি খাবো আমি তুমি বলো খাবো না
তুমি যদি না-ই দাও আমি তবু চাবো না
এরপর চাঁদটাকে নিয়ে যাবো বাইরে
দান করে দিবো আমি যার কিছু নাইরে
বাবা তুমি কখখনো চাঁদটাকে ধরো না
চাঁদটাকে দিয়ে দিবো তুমি মানা করো না।

Tuesday, November 9, 2010

বেফাঁস


বেফাঁসপুঁচকে ছেলে কুঁচকে থাকে শীতে
ঠেলেঠুলে ইশকুলে হয় নিতে
বেড়াতে মা নেন না তাকে ভয়ে
লজ্জা দেবে বেফাঁস কথা কয়ে।

বাবা-মা গেলেন বেড়াতে খুলনাতে
বাধ্য হয়ে নিলেন তাকে সাথে।
বুঝিয়ে বলেন, ‘বুঝলে বাপি সোনা
বেফাঁস কথা বললে হবে গোনা!
চুপটি করে থাকবে বসে কাছ
কারোর কথায় কান দেবে না পাছে।’

মায়ের কথায় দুলিয়ে মাথা খোকা
বলল, ‘আমি এতোই কী মা বোকা!’

যাত্রাপথে দেখতে পেলো সুজন
পাশের সিটে নারী-পুরুষ দু’জন
বলছে তারা নানান রকম কথা,
সুজন হঠাৎ ভাঙল নীরবতা।
বলল, ‘শুনুন, ভেরি হেপি লাইফ
আপনারা কি হাজবেন্ড এন্ড ওয়াইফ?’

ওর কথাতে সবাই ওঠে হেসে
মা রেগে তার মুখটা ধরেন ঠেসে!

Sunday, November 7, 2010

১৮+ কৌতুক

এখন কেন জানি ১৮+ কৌতুক ছাড়া অন্য কৌতুক খুব একটা ভাল লাগেনা!
নরমাল জোক গুলো ভাল হলেও "হা হা প গে" এর মতো খুব কমই হয়।
আর আজকাল আনকমন জোক পাওয়া খুবই কষ্টকর। জানিনা কষ্টকর কাজটি করতে পেরেছি কিনা।
তাই কমন পড়িলে গাইল দিয়েন না!
আর ১৮+ পছন্দ না করিলে লেখাটা পড়িবার কোনই দরকার নাই!
(কৌতুকগুলো সংগৃহিত, অনুবাদকৃত)
১.
এক লোক বারে ঢুকে খুব কড়া এক ড্রিংস্ অর্ডার করলো। তা দেখে বারটেন্ডার জিজ্ঞেস করলো যে তার খারাপ কিছু ঘটেছে নাকি। লোকটি জবাবে বললো যে সে জানতে পেরেছে তার এক ভাই নাকি গে!
একথা শুনে বারটেন্ডার দুঃখ প্রকাশ করে চলে গেলো। এর পরের দিন লোকটি আবার এসে কড়া ড্রিংস্ চাইলো। বারটেন্ডার আবারো এর কারণ জানতে চাইলো। লোকটি বললো সে জানতে পেরেছে যে তার আরেক ভাইও গে!
বারটেন্ডার আবারো দুঃখ প্রকাশ করে চলে গেলো। কিন্তু এর পরের দিনও যখন লোকটি এসে সেই কড়া ড্রিংস্ অর্ডার করলো তখন বারটেন্ডার একটু বিরক্ত আর অধৈর্য হয়ে প্রশ্ন করলো, "তোমার পরিবারে কি কেউ মেয়ে পছন্দ করে না?"
লোকটি দুঃখের সাথে জবাব দিলো, "এজন্যই তো আজ আবারো আসতে হলো! আজ খবর পেলাম আমার স্ত্রী একটি মেয়েকে পছন্দ করে!"
২.
রনের সব কিছুই ঠিক ছিল। জুলির সাথে অনেক দিন প্রেম করার পর ও তাকে বিয়ে করতে যাচ্ছে। জুলির পরিবারও ওকে মেনে নিয়েছে। বিয়ের দিন তারিখও মুটামুটি ঠিক। কিন্তু সমস্যা এক জায়গাতেই। তা হলো জুলির ছোট বোন টিশা। টিশা ভীষণ সুন্দরী আর সেক্সি!
যদিও জুলিও কম সুন্দরী না। কিন্তু টিশা রনকে দেখলেই কেমন যেন করে বলে রনের মনে হয়!
যেমন ইচ্ছা করে বুক, পা বের করা, ইংগিত দেয়া এসব আর কি!
টিশা কিন্তু আর কারো সামনে এমন করে না।
যাই হোক, এটা নিয়ে রন একটু অস্বস্তিতেই ছিল। রনের অস্বস্তি আরো বেড়ে গেলো যখন ও একদিন জুলিদের বাসায় গিয়ে দেখলো যে ওখানে টিশা ছাড়া আর কেউ নেই।
এবার টিশা সরাসরি ওকে বলেই ফেললো, "তোমাকে আমার ভালো লাগে! যেহেতু আপুর সাথে তোমার বিয়ে হতে যাচ্ছে তাই তোমাকে চিরদিনের মতো করে পাবার উপায় নেই। কিন্তু তোমার বিয়ে হবার আগে আমি তোমাকে একবারের জন্য কাছে পেতে চাই! আমি উপরের তলায় অপেক্ষা করছি।"
এই বলে টিশা উপরে চলে গেলো এবং উপর থেকে নিজের প্যান্টি খুলে ছুড়ে ফেললো!
রনের মাথা ঘুরতে লাগলো! সে কোন দিকে না তাকিয়ে মূল দরজা খুলে বের হয়ে গাড়ির দিকে হাঁটতে লাগলো। একটু এগোবার পর সে দেখলো তার হবু শ্বশ্বুর ও জুলি দাঁড়িয়ে আছে!
তারা দু জনেই রনকে জড়িয়ে ধরলো! রনের হবু শ্বশ্বুর বলতে লাগলো, "আমি আজ খুব খুশি! তোমার সততা পরীক্ষা করার জন্য আমরা টিশাকে দিয়ে এই নাটকটি করিয়েছিলাম! তুমিই জুলির উপযুক্ত পাত্র!"
রন একটু হতভম্ব হয়ে ভাবতে লাগলো, "যাক আজকের ঘটনা থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস শিখলাম। ভুলেও কনডম কখনও মানিব্যাগে রাখা যাবেনা! কনডম রাখার জন্য গাড়ির গ্লভস্ই উপযুক্ত জায়গা!!"
৩.
ডিক একটি বারে ঢুকলো ড্রিংস্ করার জন্য। একটি মার্টিনি অর্ডার করলো সে। এবং বারটেন্ডারের কাছে তার দামও জানতে চাইলো। বারটেন্ডার বললো এর দাম ২ ডলার।
এটা শুনে ডিক চমকে উঠলো। কারণ অন্যবারে এর দাম কমপক্ষে ২০ ডলার হবে। খুশি মনে সে মার্টিনি শেষ করে রেড ওয়াইনের দাম জানতে চাইলো। এক বোতল রেড ওয়াইন অন্য জায়গায় ৫০ ডলারের কমে পাওয়া যায় না।
কিন্তু বারটেন্ডার জানালো এক বোতল রেড ওয়াইনের দাম এখানে ৫ ডলার!
শুনে ডিক বলে উঠলো, "বলো কি! এত্ত কমে? বারের মালিক কোথায়?"
বারটেন্ডার: "সে উপরের তলায় আমার বৌ এর সাথে আছে।"
ডিক: "বারের মালিক তোমার বৌ এর সাথে কি করে?"
বারটেন্ডার: "আমি ওর ব্যাবসার সাথে যা করতেছি, তাই করে!"
৪.
দুই বন্ধুর কথোপকথোন,
১ম বন্ধু: "কিরে কি হয়েছে? এত বিমর্ষ লাগছে কেন?"
২য় বন্ধু: "তোর নিশ্চয়ই স্যালির কথা মনে আছে?"
১ম: "সেই মেয়েটি তো যাকে দেখলেই তোর ঐটা খাড়া হয়ে যায়?!"
২য়: "ফাজলামি করিস না! আমি ওকে খুবই পছন্দ করি!"
১ম: "জানি। কি হয়েছে তাই বল।"
২য়: "না মানে ওকে দেখলেই আমার ওটা দাঁড়িয়ে যায় বলে তো আমি ওর সামনেই যেতে পারতাম না লজ্জায়"
১ম: "হুমম।"
২য়: "তো আমি ওকে ফোন করে বাইরে খেতে যেতে বলি। আশ্চর্য হলো ও সাথে সাথেই রাজি হয়ে যায়!"
১ম: "আমি তো আগেই বলেছিলাম যে ও তোকে পছন্দ করে! বিশ্বাস হলো তো?"
২য়: "যাই হোক, ঐ দাঁড়িয়ে যাওয়া সমস্যার হাত থেকে বাঁচার জন্য আমি ওর বাসায় যাওয়ার আগে আমার ওটাকে পায়ের সাথে টেপ দিয়ে খুব ভাল করে আটকিয়ে নিয়ে যাই!"
১ম: "বলিস কি!! তারপর?"
২য়: "আমি স্যালির বাসায় গিয়ে বেল বাজালাম। স্যালিই দরজা খুলে দিলো!"
১ম: "তারপর?"
২য়: "স্যালি পড়ে ছিল টকটকে লাল রংয়ের শর্টস্কাট!"
১ম: "এরপর কি হলো?"
২য়: "আর কি হবে! আমার পায়ের শক্ত লাথি খেয়ে স্যালি এখন হাসপাতালে! সামনের পাটির ৪টা দাঁত পড়ে গেছে ওর লাথি খেয়ে! আমার আর প্রেম করা হলো না রে...!"
৫.
আগুনের মতো সুন্দরী এক মেয়ে বারটেন্ডারের টেবিলে এসে বসলো এবং আংগুল দিয়ে ইশারায় বারটেন্ডারকে ডাকলো।
বারটেন্ডার ঢোক গিলতে গিলতে এগিয়ে গেলো!
মেয়েটি বারটেন্ডারের গালে আদুরে ভংগিতে হাত বুলাতে বুলাতে বললো, "তুমি কি এই বারের ম্যানেজার?"
বারটেন্ডার কোন মতে জবাব দিলো, "না।"
মেয়েটি এবার বারটেন্ডারের কপাল ও চুলে আস্তে আস্তে হাত বুলাতে লাগলো এবং বললো, "ম্যানেজার কি আছে?"
বারটেন্ডার কোন মতে ঢোক গিলে গলা ভিজিয়ে বললো, "ন.. না।"
মেয়েটি এবার আংগুল দুটো ধীরে ধীরে বারটেন্ডারের কপাল নাক ছুইয়ে তার মুখের ভেতর দিয়ে দিলো!
বারটেন্ডার মন্ত্রমুগ্ধের মতো তা ধীরে ধীরে চুষতে থাকলো!
মেয়েটি এবার বারটেন্ডারের কানে ফিসফিস করে বললো, "ম্যানেজার এলে বলো যে লেডিস টয়লেটের টিস্যু শেষ হয়ে গেছে!"
৬.
হাসপাতালে এক মেয়ের বাচ্চা হয়েছে। বাচ্চাকে অন্য রুমে রেখে নার্স তাকে খবর দিলো, "আপনার ছেলে হয়েছে। আপনার স্বামীকে দেখছিনা যে?"
মেয়ে, "ইয়ে মানে, আমার বিয়ে হয় নি।"
নার্স, "তাহলে আপনার বয়ফেন্ড/পার্টনার কোথায়?"
মেয়ে, "আমি একা।"
নার্স, "ও আচ্ছা। আপনার ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলার জন্য দুঃখিত। কিন্তু আপনার জানা জরুরী যে আপনার ছেলেটি কিন্তু কালো হয়েছে!"
মেয়ে, "আসলে হয়েছে কি জানেন, গত বছর আমি খুব টাকার অভাবে ছিলাম। টিউশন ফি দিতে পরছিলাম না। তাই বাধ্য হয়ে একটি পর্ন মুভিতে কাজ করতে হয়েছিলো! আর ওখানে এক নিগ্রো ছিল!"
নার্স, "আমি আসলেই দুঃখিতো। আপনার মতো অবস্থায় পড়লে যে কেউ এই কাজ করতো। আরেকটি কথা হলো আপনার ছেলেটি ব্লন্ড চুল পেয়েছে!"
মেয়ে, "না মানে ঐ মুভিতে এক সুইডিস লোকও ছিলো!"
নার্স, "ও! আমি দুঃখিত যে আমার জন্য আপনাকে ঐ সব স্মৃতি মনে করতে হচ্ছে। তবে আপনার ছেলের চোখ কিন্তু খুব ছোট ছোট!"
মেয়ে, "ইয়ে মানে ওখানে একজন জাপানি লোকও ছিলো!
আপনার কি আরো কিছু বলার আছে?"
নার্স, "না না আর কিছু না!"
মেয়ে, "আমি কি আমার ছেলেকে দেখতে পারি?"
নার্স, "জি অবশ্যই পারেন। আমি নিয়ে আসছি।"
নার্স ছেলেটিকে এনে মেয়েটির কোলে দিলো। মেয়েটি বাচ্চা টিকে কোলে নিয়েই গালে জোরে একটা চড় বসিয়ে দিলো এবং বাচ্চাটি চড় খেয়ে জোরে কেঁদে উঠলো!
নার্স হতবম্ভ হয়ে ছেলেটিকে মেয়ের কাছ থেকে নিয়ে নিলো এবং বললো, "এ আপনি কি করছেন?"
মেয়েটি তখন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে বললো, "উফফ! বাঁচা গেলো! আমি তো ভেবেছিলাম কুকুরের মতো ঘেউ ঘেউ করে উঠবে!!"

Saturday, November 6, 2010

কোন এক বসন্তের শেষ বিকেলে ,

হয়ত খুজবো তোমায় আমি ।
 খুজবো তলিয়ে সৃতির অতলে ।
 হয়ত কোন সাদা চুল রমনী ,

হাত ধরে বসে গুনবো সময় ।
অস্তাচলে হারাবে চেনা সরনী ।

ফিরেপেতে চাইবো তোমায় ,
ভালবেসে হাসবো ভেবে ।

কত কিছু দিয়েছ আমায় ।
জীবনের নৌকা বেয়ে বেয়ে ,

আজ যখন ক্লান্ত আমি । 
সব শক্তি গেছে ক্ষয়ে ।

বসে বসে সৃতি মন্থন ,
 একান্তে চোখে জমে জল ।

হেসে ভাবি এ নয় ক্রন্দন ।
 সৃতির জানালায় কেটে যায় ক্ষন ,

ভেবে ভেবে হৃদয় পুলকিত ।
 ভালবেসে ছুঁয়েছিল দুরন্ত যৌবন ।



Ashrafi Papiya (MP) recall 1972-75 (Part-2/2)



তুমি তীরে এসে এতটুকু আশ্বাস দাওযাতে আমি হতবিহ্ববল হয়ে যাই,আমার স্মৃতিরা কেদেঁ ফেলেআমার নোঙ্গর ছিড়েঁ যায়.....

Friday, November 5, 2010

প্রেম পত্র

গিয়াছিলাম আমি গনকটুলির মাঠে
উড়িতেছে আমার বানানে ভুল প্রেমপত্র
কিছুক্ষন হইলো এই পত্র নিয়া সালিশ
পিঠে লইয়া বালিশ বেতাইলো মোর গাত্র!

প্রথম পত্র দিয়াছিলাম জরিনার মায়েরে
তার সোয়ামি আসিলো দৌড়াইয়া ভরিলো খোয়াড়ে!
বেদনা ভরা গাত্র নিয়া গেলাম কবিরাজের বাড়ী
উপজেলা হাসপাতালে পাঠাইলো নিয়া ভাঙ্গা গাড়ী!

দেখিলাম সুন্দরী নার্স বলিলাম বিবাহ হয় নাই
মুচকি হাসি দিয়া বলিলো একটা জিনিস আনি নাই!
যখন আসিলো হাতে গরুমারা পুলটিশ
আবারো দেখিলাম আন্ধার পশ্চাদ্দেশে বিপুল বিষ!

হাসপাতাল থিকা আসিয়া ২০ দিন খাটে শুইয়া
সেবা শ্বশ্রুষায় লাগিলো পাশের বাড়ীর সখিনা!
তার কোমল পরশে উথলাইয়া উঠিলো দিলখানা
সুস্হ হইবার প্রাক্কালে ধরিয়া ফেলিলাম হাতখানা!

আর যাই কৈ, তাহার বাপে জানিয়া মুন্ডাইলো মাথা
টাকলু মাথায় অসুস্হ বদনে পিছনে ভরিলো ১৪ শিকা
থানার ওসি কয়,"প্রেম করনের এত শখ কৈ পাইলা?"
দুঃখে কাইন্দা কৈ,"পিটানি খাইয়া খাটিতে হইবে কামলা!"

কৃষকের গান

দুই ইঞ্চি জায়গা হবে?
বহুদিন চাষাবাদ করিনা সুখের।

মাত্র ইঞ্চি দুই জমি চাই
এর বেশী কখনো চাবো না,
যুক্তিসঙ্গত এই জৈবনিক দাবি খুব বিজ্ঞানসম্মত
তবু ওটুকু পাবো না
এমন কী অপরাধ কখন করেছি!

ততোটা উর্বর আর সুমসৃণ না হলেও ক্ষতি নেই
ক্ষোভ নেই লাবন্যের পুষ্টিহীনতায়,
যাবতীয় সার ও সোহাগ দিয়ে
একনিষ্ঠ পরিচর্যা দিয়ে
যোগ্য করে নেবো তাকে কর্মিষ্ঠ কৃষকের মত।

একদিন দিন চলে যাবে মৌসুম ফুরাবে,
জরা আর খরায় পীড়িত খাঁ খাঁ
অকর্ষিত ওলো জমি
কেঁদে-কেটে কৃষক পাবে না।

Wednesday, November 3, 2010

আমার ভোরে

ঝাপসা চশমায় দেখি কুয়াশার সকালে
এক মুঠোর অভাবে গুটিশুটি এক কাক
পা ভিজে যায় শিশির ছোয়ায় তাকিয়ে
আজকে হারাক স্বপ্নেরা তাই বড্ড অবাক
কর-কমলে চুড়ি আর
আলতার লালীমা দিল সে
দিবানিশী এখন স্বপ্নের ভেলা ভাসাই
মেঘ ছুয়ে
সোনালী ডানার চিলের সঙ্গে উড়ে বেড়াই
নিলীমায়
শীতলতার পরশে অবগুন্ঠিতা হই
আঁচল তলে
তুমি আছো কুয়াশায়
ঝিঝি পোকার আলোতে
আমি নেই আমাতে,
ষাষ্ঠাঙ্গে প্রনাম তোমাতে।।

Monday, November 1, 2010

আমার বাংলার শতরুপ

অরুণোদয় কতটা মোলায়েম দেখিবে আজ, চলো
করকমল ঘাসের শিশিরে ভেজাবো আজ, চলো।।

অবারিত প্রান্তরের সীমানায় আলোক-রশ্মি
সোনাঝড়া ধানের শিষে তার বিচ্ছুরণ
সর্ষের ক্ষেতে কতটা হলুদাভার বিস্তরণ
নদীর জলে মাছের রুপোলি চকচক
কিষানের লাঙ্গলের ফলার তামাটে ঝলক

শত-সহস্র পাখির কল-কুঞ্জন শুনিব আজ, চলো
শনশন বাতাসে উড়াইবে কুন্তল আজ, চলো ।।

কাশফুলের শুভ্রতা কতটা স্নিগ্ধতা ধরে
রাখালের ’এই হাট-হাট’ কতটা সুর ধরে
হিজলতলায় কতটা ছায়ায় শীতলতা ধরে
কিষানীর ঘোমটা কতটা শালীনতা ধরে
মাঝি ভাটিয়ালি সূরে কতটা দরদ ধরে।।

মহকুমার বড় রাস্তা ধরে কত জনা গঞ্জে যায় আজ দেখিব, চলো
‘লাজ-শরমের মাথা খেয়েছি’ কত জনা বলে শুনিব আজ, চলো ।।

মক্তবে কচি-কাচার মনে কতটা ভক্তি
ডুলা হাতে কত জনা হাটে যায় মেঠো পথে
পান দোকানী কি করে সাজায় তার পন্যের সাড়ি
তুমি কি জানো? মিলাইবে না এ দৃশ্য-পট কভু
আমার বাংলা, আমার শতরূপের ভোরে।।